
🌿 তাওহীদ বিষয়ক বই: ইসলামের মূল ভিত্তি ও মুক্তিপথের দিশা 💡
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ! প্রিয় পাঠক ও সত্যের সন্ধানে ব্রতী ভাই ও বোনেরা, আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাই তাওহীদ বিষয়ক বই-এর জ্ঞানালোকিত ভুবনে। তাওহীদ হলো ইসলামের মূল ভিত্তি, সকল নবী-রাসূলের দাওয়াতের নির্যাস এবং মানবজাতির জীবনের পরম লক্ষ্য। তাওহীদ শব্দের অর্থ হলো ‘একত্ববাদ’—এ কথা সাক্ষ্য দেওয়া যে, আল্লাহ তা’আলা তাঁর রুবুবিয়াত (প্রতিপালন), উলুহিয়াত (ইবাদত) এবং আসমা ওয়া সিফাত (নাম ও গুণাবলী)-এ একক ও অদ্বিতীয়। তাওহীদের সঠিক জ্ঞান না থাকলে একজন মুসলিম পথভ্রষ্ট হতে পারে এবং তাঁর সকল নেক আমল শিরক-এর কারণে বাতিল হয়ে যেতে পারে। এই পোস্টে আমরা এমন কিছু নির্বাচিত পিডিএফ বইয়ের সংকলন করেছি যা আপনাকে তাওহীদের সঠিক মর্মকথা, এর প্রকারভেদ, শিরকের ভয়াবহতা এবং আল্লাহর সুন্দর নাম ও গুণাবলী সম্পর্কে সুস্পষ্ট ও প্রামাণ্য জ্ঞান দিতে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ। ঈমানের ভিত্তি মজবুত করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য এই জ্ঞান অপরিহার্য।
১. তাওহীদের মৌলিক ধারণা ও কিতাবুত তাওহীদ
তাওহীদকে গভীরভাবে বুঝতে হলে এর মৌলিক ধারণা, এর শর্তাবলী এবং এর ওপর ভিত্তি করে রচিত কিতাবগুলো পাঠ করা জরুরি। এই সংকলনের প্রাণকেন্দ্র হলো শাইখ মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব (রহ.) রচিত অমর গ্রন্থ ‘কিতাবুত তাওহিদ’ এবং এর ব্যাখ্যাগ্রন্থ ‘কিতাবুত তাওহীদের ব্যাখ্যা’ (সালেহ বিন আব্দুল আযীয)। এই গ্রন্থগুলো কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে তাওহীদের প্রমাণাদি, শিরকের প্রকারভেদ এবং এর খুঁটিনাটি মাসায়েল স্পষ্টভাবে তুলে ধরে। আব্দুল হামীদ ফাইযী (আল মাদানী) রচিত ‘তাওহীদ কৌমুদি’ এবং ‘তাওহীদ’ বইগুলো বাংলায় সহজবোধ্যভাবে তাওহীদের আলোচনা করে। ‘তাওহীদের কালেমাঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ (ড. আব্দুর রাযযাক) বইটি কালিমার গভীর তাৎপর্য অনুধাবন করতে সাহায্য করে। ‘তাওহীদের বিশ্বাস’ (মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব) বইটি আকীদার সরল কাঠামো তুলে ধরে।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন: “অতএব জেনে রাখো যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ নেই।” (সূরা মুহাম্মদ: ১৯)— এটিই হলো তাওহীদের মূল নির্যাস, যা সকল জ্ঞানের ঊর্ধ্বে স্থান পায়।
তাওহীদের মূল ভিত্তি হলো কালেমা তাইয়েবা বা শাহাদাত। এই কালিমার অর্থ, শর্তাবলী এবং এর ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে প্রভাব সম্পর্কে জানতে ‘কালেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর অর্থ শর্তসমূহ এবং ব্যাক্তি ও সমাজ জীবনে তার প্রভাব’ (ড. সালেহ বিন ফাওযান), ‘কালিমার মর্মকথা’ (মুহাম্মদ মতিউল ইসলাম বিন আলি আহমাদ) এবং ‘কালেমা তাইয়েবাঃ একটি জীবন আদর্শের দাওয়াত’ (মুহাম্মদ আজিজুর রহমান খান) গ্রন্থগুলো পড়া উচিত। ‘তাওহীদ জিজ্ঞাসা জবাব ১ম খণ্ড’ (কাজী মুহাম্মদ ইবরাহীম) প্রশ্নোত্তর আকারে তাওহীদ সম্পর্কে মনের দ্বিধা দূর করে। এছাড়াও, ‘তাওহীদের মর্মকথা’ (আবদুর রহমান বিন নাসের আস সা দী) তাওহীদের গভীর উপলব্ধি অর্জনে সহায়ক।
২. শিরকের ভয়াবহতা ও এর প্রতিকার
তাওহীদের বিপরীত হলো শিরক, যা সবচেয়ে বড় পাপ এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমার অযোগ্য। শিরকের বিভিন্ন প্রকার ও এর পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করে ‘আশ শিরক’ (আ.ন.ম. রফীকুর রহমান), ‘শিরক কি ও কেন ২য় খণ্ড’ (ড. মুহাম্মদ মুযাম্মিল আলি) এবং ‘ইসলামের দৃষ্টিতে শিরক’ (আমীন আহসান ইসলাহী)-এর মতো গ্রন্থগুলো। সমাজের বিভিন্ন স্তরে প্রচলিত শিরকের দৃষ্টান্তগুলো চিহ্নিত করতে ‘শিরকের বেড়াজালে উম্মত বেসামাল’ (নুরজাহান বিনতে আব্দুল মজিদ) এবং ‘শিরকের শিকড় পৌঁছে গেছে বহুদুর’ (মাসুদা সুলতানা রুমী) বইগুলো বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ‘বড় শিরক কি ও কত প্রকার’ (মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ) বইটি শিরকের মৌলিক প্রকারভেদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে। শিরক থেকে মুক্ত হয়ে খাঁটি ঈমানদার হওয়ার উপায় জানতে ‘শিরক বিহীন ঈমানের মর্যাদা’ (মোহাম্মদ সিফাত হাসান) বইটি অনুপ্রেরণা জোগায়।
“নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে শিরক করা ক্ষমা করেন না, এছাড়া অন্য যেকোনো পাপ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করে দেন।” (সূরা আন-নিসা: ৪৮)— শিরক থেকে দূরে থাকার গুরুত্ব এই আয়াতটি স্পষ্ট করে দেয়।
তাওহীদকে নিয়ে সমাজে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা নিরসনে ‘আল্লাহ কি নিরাকার সর্বত্র বিরাজমান’ (হাফেয মুহাম্মদ আইয়ুব), ‘আল্লাহ কোথায় আছেন’ (দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী) এবং ‘আল্লাহ কোথায়’ (মুহম্মদ ইকবাল বিন ফাখরুল)-এর মতো বইগুলো কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে আল্লাহর অবস্থান ও সিফাতের সঠিক আকীদা তুলে ধরে। এছাড়াও, ‘আল্লাহকে পেতে মাধ্যম গ্রহণ’ (ইমাম ইবনে তাইমিয়া) বইটি আল্লাহর নৈকট্য লাভের ক্ষেত্রে শিরকী মাধ্যম পরিহারের আবশ্যকতা তুলে ধরে।
৩. আল্লাহর নাম ও গুণাবলী (আসমাউল হুসনা) এবং স্রষ্টার পরিচয়
তাওহীদুল আসমা ওয়া সিফাত হলো আল্লাহর নাম ও গুণাবলীতে তাঁর একত্ব প্রতিষ্ঠা করা। এই বিষয়ে মূল্যবান জ্ঞান দেয় ‘আল্লাহ তাআলার নান্দনিক নাম ও গুণসমগ্র কিছু আদর্শিক নীতিমালা’ (মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমীন), ‘আল্লাহর সুন্দর নাম সুমহের ব্যাখ্যা’ (সাইয়েদ মুহাম্মদ মোস্তফা আল বাকরী) এবং ‘আসমাউল হুসনা’ (সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী)-এর মতো গ্রন্থগুলো। এই নাম ও গুণাবলী সম্পর্কে জানা ঈমান বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত জরুরি। ‘আল্লাহর পরিচয়’ (এ.কে.এম. নাজির আহমদ) এবং ‘আল্লাহর পরিচয় ও মানুষের পরিচয়’ (শামছুল হক ফরিদপুরী) মানুষের সাথে আল্লাহর সম্পর্ককে পরিষ্কার করে। স্রষ্টার অস্তিত্ব ও একত্ববাদ নিয়ে যারা সংশয়ে ভোগেন, তাদের জন্য ‘যুক্তির কষ্টিপাথরে আল্লাহ্র অস্তিত্ব’ (খন্দকার আবুল খায়ের), ‘স্রষ্টা ও ধর্ম সত্যের সন্ধানে’ (মাহমুদ আব্দুল্লাহ মাহী) এবং ‘মহান স্রষ্টার একত্ববাদ ও আধুনিক বিজ্ঞান’ (মোঃ ওসমান গণি) বইগুলো যুক্তিনির্ভর আলোচনা প্রদান করে। ‘বিভিন্ন ধর্মে আল্লাহ সম্পর্কে ধারণা’ (ডা. জাকির নায়েক) বইটি তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের দৃষ্টিকোণ থেকে আল্লাহর একত্বের ধারণা তুলে ধরে।
“আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে। সুতরাং তোমরা তাঁকে সেই নামেই ডাকো।” (সূরা আল-আ’রাফ: ১৮০)— আল্লাহর নাম ও গুণাবলী জেনে তাঁকে ডাকা ইবাদতের অংশ।
তাওহীদের সাথে সম্পর্কিত আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তাকদীর বা আল্লাহর ইচ্ছা। ‘আল্লাহ ইচ্ছায় সবকিছু হয় তথ্যটির প্রচলিত ও প্রকৃত ব্যাখ্যা’ (মোঃ মতিয়ার রহমান) বইটি এই বিষয়ে সঠিক আকীদা জানতে সাহায্য করে।
৪. আখিরাতের প্রস্তুতি: কিয়ামতের আলামত
তাওহীদে বিশ্বাস কেবল দুনিয়ার জীবনের জন্য নয়, বরং আখিরাতের সফলতার চাবিকাঠি। তাওহীদ, রিসালাত ও আখিরাত — এই তিনটি মূলনীতি জানতে ‘তাওহীদ রেসালাত ও আখিরাত’ (সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী) বইটি পাঠ করা যেতে পারে। আখিরাতের প্রস্তুতি ও কিয়ামতের আগমন সম্পর্কে জানতে ‘কিয়ামতের আলামত’ (আব্দুল্লাহ শাহেদ আল মাদানী), ‘কিয়ামতের ছোটবড় নিদর্শন সমূহ’ (মোস্তাফিজুর রহমান) এবং ‘কিয়ামতের আলামত’ (আব্দুল্লাহ বিন শাহেদ)-এর মতো গ্রন্থগুলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। কিয়ামতের দিনের ভয়াবহতা ও তারপরের জীবন নিয়ে আলোচনা করেছে ‘কিয়ামতের বর্ণনা’ (মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী) এবং ‘কিয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর’ (আব্দুল মালেক আলি আল কুলাইব)। কিয়ামত দিনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে ‘কিয়ামত দিনের প্রস্ততি’ (আল্লামা ইবনে হাজার আসকালিনী) বইটি খুবই উপকারী।
তাওহীদ জিজ্ঞাসা ও সহজ শিক্ষা:
সহজভাবে তাওহীদ শিক্ষা করতে ‘সরল তাওহিদ’ (আব্দুল্লাহ বিন আহমাদ) এবং ‘প্রশ্নোত্তরে সহজ তাওহীদ শিক্ষাঃ চার ইমামের আকীদা অবলম্বনে’ (বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম) বইগুলো নতুনদের জন্য খুবই উপযোগী।
উপসংহার: তাওহীদ, মুক্তি ও সফলতা
প্রিয় পাঠক, এই তাওহীদ বিষয়ক বই সংকলনটি আপনার ঈমানকে পরিশুদ্ধ করার এবং শিরকের সকল প্রকার পঙ্কিলতা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখার এক কার্যকর প্রচেষ্টা। তাওহীদের জ্ঞানই হলো ইসলামের মূল চাবিকাঠি। এই গ্রন্থগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে আপনার আকীদা মজবুত হবে এবং আপনি একটি শিরকমুক্ত জীবন যাপন করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে সক্ষম হবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে খাঁটি তাওহীদে বিশ্বাসী হওয়ার এবং তার উপর আমল করার তৌফিক দিন। আমিন।
📥 পিডিএফ ডাউনলোড
তাওহীদ বিষয়ক বই ডাউনলোড করতে নিচে বইয়ের নামের উপর ক্লিক করুন।
১। আত তাওহীদঃ চিন্তা ক্ষেত্রে ও জীবনে এর অর্থ ও তাৎপর্য — ডাঃ ইসমাইল রাজী আল ফারুকি
২। আত্তাওহীদ — ড. মোহাম্মাদ শফিউল আলম ভুঁইয়া
৩। আল কুরানের আলোকে শিরক ও তওহীদ — মুহাম্মদ আবদুর রহীম
৪। আল্লাহ আমার প্রভু — সৈয়দ আলী আহসান
৫। আল্লাহ ইচ্ছায় সবকিছু হয় তথ্যটির প্রচলিত ও প্রকৃত ব্যাখ্যা — মোঃ মতিয়ার রহমান
৬। আল্লাহ কি নিরাকার সর্বত্র বিরাজমান — হাফেয মুহাম্মদ আইয়ুব
৭। আল্লাহ কোথায় আছেন — দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী
৮। আল্লাহ কোথায় — মুহম্মদ ইকবাল বিন ফাখরুল
৯। আল্লাহ ক্ষমাশীল — রফিক আহমাদ
১০। আল্লাহ তাআলা কোথায় আছেন — আখতারুজ্জামান মুহাম্মদ সুলাইমান
১১। আল্লাহ তাআলার দশ অসিয়ত — আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান
১২। আল্লাহ তাআলার নান্দনিক নাম ও গুণসমগ্র কিছু আদর্শিক নীতিমালা — মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমীন
১৩। আল্লাহ তায়ালার সাথে মানুষের সম্পর্ক — অধ্যাপক গোলাম আযম
১৪। আল্লাহ তার নুরকে বিকশিত করবেনই — মাসুদা সুলতানা রুমী
১৫। আল্লাহ পাক স্রষ্টা মহান — দেলওয়ার বিন রশিদ
১৬। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন — ড. এ আর খান
১৭। আল্লাহকে ঋণ দান — রফিক আহমাদ
১৮। আল্লাহকে পেতে মাধ্যম গ্রহণ — ইমাম ইবনে তাইমিয়া
১৯। আল্লাহকে সম্মান দেওয়া ও তাকে গালমন্দকারীর বিধান — আব্দুল আযীয আত ত্বারীফি
২০। আল্লাহর অতিথি — নাজমা ফেরদৌসী
২১। আল্লাহর অনেক নাম — হারুন ইয়াহিয়া
২২। আল্লাহর অবস্থান কোথায় — মুহম্মদ ইকবাল বিন ফাখরুল
২৩। আল্লাহর দৃষ্টিতে কে ঈমানদার কে মুশরিক — খন্দকার আবুল খায়ের
২৪। আল্লাহর নাম ও গুনাবলী — আব্দুল হামীদ আল মাদানী
২৫। আল্লাহর পরিচয় — এ.কে.এম. নাজির আহমদ
২৬। আল্লাহর পরিচয় ও মানুষের পরিচয় — শামছুল হক ফরিদপুরী
২৭। আল্লাহর সুন্দর নাম সুমহের ব্যাখ্যা — সাইয়েদ মুহাম্মদ মোস্তফা আল বাকরী
২৮। আল্লাহ্র দৃষ্টিতে কে ইমান্দার কে মুশরিক — খন্দকার আবুল খায়ের
২৯। আশ শিরক — আ.ন.ম. রফীকুর রহমান
৩০। আসমাউল হুসনা — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৩১। ইসলামের দৃষ্টিতে শিরক — আমীন আহসান ইসলাহী
৩২। কিয়ামত দিনের প্রস্ততি — আল্লামা ইবনে হাজার আসকালিনী
৩৩। কিয়ামতের আলামত — আব্দুল্লাহ বিন শাহেদ
৩৪। কিয়ামতের আলামত — আব্দুল্লাহ শাহেদ আল মাদানী
৩৫। কিয়ামতের আলমত — মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৩৬। কিয়ামতের আলামত — হারুন ইয়াহইয়া
৩৭। কিয়ামতের আলামত ও তার বর্ণনাঃ মৃত্যুর পর অন্নত যে জীবন — ইকবাল কিলানী
৩৮। কিয়ামতের ছোটবড় নিদর্শন সমূহ — মোস্তাফিজুর রহমান
৩৯। কিয়ামতের পরীক্ষা — মোহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবী
৪০। কিয়ামতের বর্ণনা — মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৪১। কিয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর — আব্দুল মালেক আলি আল কুলাইব
৪২। কুরআন কিয়ামত পরকাল — মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন
৪৩। কুরআন কোয়াসার শিঙ্গায় ফুৎকার — মুহাম্মাদ আনোয়ার হুসাইন
৪৪। কুরআন মহাবিশ্ব মহাধ্বংস — মুহাম্মাদ আনোয়ার হুসাইন
৪৫। কুরআন মহাবিশ্ব মূলতত্ত্ব — মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন
৪৬। কুরআনে আঁকা আখিরাতের ছবি — এ. বি. এম. এ. খালেক মজুমদার
৪৭। কুরআনে কিয়ামত ও শেষ বিচার এবং জান্নাত ও জাহান্নামের চিত্র — মুহাম্মদ শামসুল হক চৌধুরী
৪৮। কালিমাতুশ শাহাদাহ — গাজী মুহাম্মদ তানজীল
৪৯। কালিমার মর্মকথা — আকরামুজ্জামান বিন আব্দুস সালাম
৫০। কালেমা তাইয়েবাঃ একটি জীবন আদর্শের দাওয়াত — মুহাম্মদ আজিজুর রহমান খান
৫১। কালেমা তাইয়েবা বনাম কালেমা খাবিছা — আহমদ খোদা বখশ
৫২। কালেমা তাইয়্যেবা — মুহাম্মদ নাসীন শাহরুখ
৫৩। কালেমা ত্যাইয়েবা — মুহাম্মদ আবদুর রহীম
৫৪। কালেমা ত্যাইয়েবা — মুহাম্মদ আব্দুল্লাহহেল কাফী
৫৫। কালেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ — আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায
৫৬। কালেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর অর্থ শর্তসমূহ এবং ব্যাক্তি ও সমাজ জীবনে তার প্রভাব — ড. সালেহ বিন ফাওযান
৫৭। কালেমা শাহাদাতের হাকীকত — আতিয়্যা মোহাম্মদ সাঈদ
৫৮। কালেমার মর্মকথা — মুহাম্মদ মতিউল ইসলাম বিন আলি আহমাদ
৫৯। কালেমারর হাকিকত — খন্দকার আবুল খায়ের
৬০। কিতাবুত তাওহিদ ও এর ব্যাখ্যা — মুহাম্মদ বিন সুলাইমান আত তামীমী
৬১। কিতাবুত তাওহীদ — মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াব
৬২। কিতাবুত তাওহীদের ব্যাখ্যা — সালেহ বিন আব্দুল আযীয
৬৩। কিভাবে তাওহীদের দিশা পেলাম — মুহাম্মদ বিন জামীল যায়নু
৬৪। চারটি নীতি — মুহাম্মাদ ইবন আবদুল ওয়াহহাব
৬৫। তাওহিদের মর্মকথা — আবদুর রহমান বিন নাসের আস সা দী
৬৬। তাওহীদ — আব্দুল হামীদ আল ফাইযী
৬৭। তাওহীদ এবং কালিমা তাইয়িবার তাৎপর্য — অনুবাদ আবুল কালাম আযাদ
৬৮। তাওহীদ এবং শিরক — আবুল কালাম আযাদ
৬৯। তাওহীদ ও আকাইদ — সানাউল্লাহ নজির আহমদ ও ইকবাল হোছেন মাছুম
৭০। তাওহীদ ও ঈমান অধ্যায় — মুহাম্মদ ইবন ইবরাহীম আত-তুআইজিরী
৭১। তাওহীদ ও তার প্রমাণাদি আকীদার ব্যাপারে ৫০ টি প্রশ্নোত্তর — মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব
৭২। তাওহীদ কৌমুদি — আব্দুল হামীদ ফাইযী আল মাদানী
৭৩। তাওহীদ জিজ্ঞাসা জবাব ১ম খণ্ড — কাজী মুহাম্মদ ইবরাহীম
৭৪। তাওহীদ পরিচিতি — ড. সালেহ ইবন ফাওযান আল ফাওযান
৭৫। তাওহীদ রেসালাত ও আখিরাত — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৭৬। তাওহীদ শির্ক তিন তাকভীর — অধ্যাপক গোলাম আযম
৭৭। তাওহীদের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় — অনুবাদ মুহাম্মদ শামাউন আলি
৭৮। তাওহীদের কালেমাঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ — ড. আব্দুর রাযযাক
৭৯। তাওহীদের ত্বত্ত্বকথা — মুহাম্মদ আবদুর রহীম
৮০। তাওহীদের বিশ্বাস — মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব
৮১। তাওহীদের মর্মকথা — আব্দুর রহমান বিন নাসের সাদী
৮২। তাওহীদের মাসায়েল — মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৮৩। তাওহীদের মূল নীতিমালা — ড. আবু আমিনাহ বেলাল ফিলিপস
৮৪। তাওহীদের সরল ব্যাখ্যা — মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
৮৫। তাওহীদের হাকীকত — কাউসর বিন খালিদ
৮৬। তাগুত ১ম খণ্ড — আবু মুসয়াব
৮৭। তোমার রব কে — মুহাম্মদ ইবন আহমদ ইবন মুহাম্মদ আল আম্মারী
৮৮। প্রশ্নোত্তরে তাওহীদ — ড. ইবরাহিম ইবন সালেহ আল খুদ্বায়রী
৮৯। প্রশ্নোত্তরে সহজ তাওহীদ শিক্ষাঃ চার ইমামের আকীদা অবলম্বনে — বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম
৯০। বড় শিরক কি ও কত প্রকার — মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ
৯১। বিভিন্ন ধর্মে আল্লাহ সম্পর্কে ধারণা — ডা. জাকির নায়েক
৯২। ভ্রান্ত তাবিজ কবচ — মোহাম্মদ বিন সোলায়মান আল মোফাদ্দা
৯৩। মহান আল্লাহর নাম ও গুণাবলী — আব্দুল হামীদ ফাইযী
৯৪। মহান আল্লাহর মা’রিফাত — হারুন ইয়াহিয়া
৯৫। মহান স্রষ্টার একত্ববাদ ও আধুনিক বিজ্ঞান — মোঃ ওসমান গণি
৯৬। মুখতাসারুল ফিকহিল ইসলামীঃ তাওহীদ ও ঈমান — মুহাম্মদ বিন ইবরাহীম বিন আব্দুল্লাহ আত তুআইজিরী
৯৭। যুক্তির কষ্টিপাথরে আল্লাহ্র অস্তিত্ব — খন্দকার আবুল খায়ের
৯৮। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ — আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায
৯৯। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর অর্থ — ডাঃ সালেহ বিন ফাওযান
১০০। শিরক — ড. মোঃ সেলিম রেজা
১০১। শিরক কি ও কেন ২য় খণ্ড — ড. মুহাম্মদ মুযাম্মিল আলি
১০২। শিরক বিহীন ঈমানের মর্যাদা — মোহাম্মদ সিফাত হাসান
১০৩। শিরকের বাহন — ড. ইব্রাহিম বিন মুহাম্মদ আল বুরাইকান
১০৪। শিরকের বেড়াজালে উম্মত বেসামাল — নুরজাহান বিনতে আব্দুল মজিদ
১০৫। শিরকের শিকড় পৌঁছে গেছে বহুদুর — মাসুদা সুলতানা রুমী
১০৬। সরল তাওহিদ — আব্দুল্লাহ বিন আহমাদ
১০৭। স্রষ্টা ও ধর্ম সত্যের সন্ধানে — মাহমুদ আব্দুল্লাহ মাহী
১০৮। স্রষ্টার সন্ধানে — মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
১০৯। স্রষ্টার সৃষ্টি অপার বিস্ময় — আই. সি.এস পাবলিকেশন্স





