বিদয়াত সম্পর্কিত বই ডাউনলোড করতে নিচে বইয়ের নামের উপর ক্লিক করুন।
১। আমি একজন কবরপূজারী ছিলাম – আব্দুল মুন এম আল জাদাভী
২। ইবাদতের নামে প্রচলিত বেদাত সমূহ – মাহমুদুল হাসান
৩। এহইয়াউস সুনান বা সুন্নাতের পুনরুজ্জীবন ও বিদআতের বিসর্জন – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৪। দ্বীনে ইসলামে বিদআতঃ ক্ষতি ও কুপ্রভাব – আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান
৫। বর্ষ বিভ্রাটে মুসলমান – মোঃ সিরাজুল ইসলাম তালুকদার
৬। বর্ষবরণ ঈমানহরণ – শরীফা খাতুন
৭। বিদআত ও এর মন্দ প্রভাব – আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায
৮। বিদআত ও প্রচলিত কুসংস্কার – সাজ্জাদ সালাদিন
৯। বিদআত থেকে সাবধান – আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায
১০। বিদআত দর্পণ বা এটা– আব্দুল হামীদ আল ফাইযী
১১। বিদআতের পরিচয় ও পরিণাম – ড. মুহাম্মদ শফিউল আলম ভুঁইয়া
১২। বিদাআত পরিচিতির মুলনীতি – মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
১৩। মিলাদ শবেবরাত ও মিলাদুন্নবী কেন বেদাত – মুহাম্মদ আইয়ুব
১৪। মীলাদ প্রসংগ – মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ আল গালিব
১৫। মৃত ব্যক্তির জন্য ঈছালে ছাওয়াব শরীয়াতের দৃষ্টিভঙ্গি – আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান
১৬। মৃত্যু ও কবর সম্পর্কে করণীয় ও বর্জনীয় – আব্দুল্লাহিল হাদী আব্দুল জলীল
১৭। শবে বরাত সঠিক দৃষ্টিকোণ – আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান
১৮। শবে-বরাত ফযীলত ও আমল — ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১৯। শবেবরাত – মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ আল গালিব
২০। শবেবরাত ও প্রাসঙ্গিক কিছু কথা – আবু বকর মুহাম্মদ যাকারিয়া
২১। শবেবরাত সমাধান – আকরামুজ্জামান বিন আব্দুস সালাম
২২। শরিয়াতের স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বিদআতের ভয়াবহতা – মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমীন
২৩। শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপন শরীয়তের দৃষ্টিভংগি – আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায
২৪। সুন্নাত ও বিদআত প্রসঙ্গ – হুসাইন বিন সোহরাব
২৫। সুন্নাত ও বিদয়াত – মুহাম্মদ আবদুর রহীম
২৬। সুন্নাতের আলো ও বিদাতের আঁধার – সাঈদ বিন আলী ইবনে ওহাফ আল কাহতানী
২৭। হাকিক্বতে সুন্নত বিদআত ও রসুমাত – আলি হোসাইন
বিদআত পরিচিতঃ বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন,
“তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)
“যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল— যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম)
মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।”
বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।
বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং)
আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”
আবার ভিজিট করবেন !!! ধন্যবাদ