ফেকাহ ও মাসলা মাসায়েল সম্পর্কিত বই ডাউনলোড করতে নিচে বইয়ের নামের উপর ক্লিক করুন।
১। অপরাধ ও শাস্তি সংক্রান্ত মাসআলা- মাসায়েল – ইসলামিক ফাউন্ডেশন
২। অযাহাক্কাল বাতিল – আব্দুল হামীদ ফাইযী
৩। আপনাদের প্রশ্নের জবাব – মুহাম্মদ ইউসুফ লুধিয়ানাবী
৪। আল ফিকহুল আকবার – ইমাম আবু হানিফা
৫। আল মিসবাহহুন নুরী শরহে মুখতাসারুল কুদরী – আবুল হাসান আহমাদ ইবনে আবুবকর
৬। আল-হিদায় – বুরহান উদ্দীন আলী ইবন আবূ বকর
৭। আল হিসনুল ওয়াকি – আব্দুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ আল সাদহান
৮। আশরাফুল জওয়াব – আশরাফ আলী থানবী
৯। আশরাফুল হিদায়া – মুহাম্মদ ইসহাক ফরিদী
১০। আসান ফেকাহ – ইউসুফ ইসলাহি
১১। আসান ফেকাহ সংকলিত – ইউসুফ ইসলাহি
১২। আসবাবুন নুযূল – আব্দুল হামীদ আল ফাইযী
১৩। ইত্তিবায়ে সুন্নাতের মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
১৪। ইসলামী উসুলে ফিকাহঃ ইসলামি বিধান শাস্ত্রের উৎসগত পদ্ধতি বিদ্যা – তাহা জাবির আল আলওয়ানী
১৫। ইসলামী ফিকহের ঐতিহাসিক পটভূমি – মুহাম্মদ তাকী আমিনী
১৬। ইসলামী ফিকহের পটভূমি ও বিন্যাস – মুহাম্মদ তাকী আমীনী
১৭। ইসলামী ফেকাহ – মুহাম্মদ বিন ইবরাহিম আত তুআইজিরী
১৮। ইসলামী বিষয়ক কতিপয় গুরুত্বর্পূন মাসায়েল – মুহাম্মদ বিন জামীল যাইনু
১৯। উসূলুল ফিকহঃ ফিকহ শাস্ত্রের মূলনীতি – শাহ আবদুল হান্নান
২০। এসো ফিকাহ শিখি – আবু তাহের মিসবাহ
২১। কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর আলোকে ঈদের সংক্ষিপ্ত মাসায়িল – মতিউর রহমান মাদানী
২২। জানাযার মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
২৩। জিজ্ঞাসা ও জবাব – ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
২৪। তালাকের মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
২৫। ত্বাহারাতের মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
২৬। দরসুল ফিকহ ২য় খন্ড – গবেষণামূলক ফিকহী প্রবন্ধ-সংকলন
২৭। দরূদ শরীফের মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
২৮। দ্বীনি প্রশ্ন উত্তর – আব্দুল হামীদ আল মাদানী
২৯। দ্বীনের ফিকহ তথা জ্ঞানই ফেতনা থেকে বাঁচার সঠিক উপায় – সালেহ ইবন ফাওযান
৩০। নয়টি প্রশ্নের উত্তর – মুহাম্মদ নাসেরুদ্দিন আলবানী
৩১। নামাযের মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৩২। নির্বাচিত ফাতওয়াঃ সিয়াম সংখ্যা – আত তাইয়্যেবাহ লাইব্রেরী
৩৩। ফতওয়া গুরত্ব প্রয়োজন – আবদুল মান্নান তালিব
৩৪। ফতোয়াকে কেন্দ্র করে ইসলাম নির্মূলের অভিযান
৩৫। ফাতোওয়া আরকানুল ইসলাম – মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমীন
৩৬। ফাতওয়া গুরত্ব প্রয়োজন – আবদুল মান্নান তালিব
৩৭। ফাতওয়ে আলমগীরির একি আজব ফতোয়া – এ.এইচ.এম শামসুর রহমান
৩৮। ফাতাওয়া ও মাসাইল ১ম ও ২য় খন্ড – ইসলামিক ফাউন্ডেশন
৩৯। ফাতাওয়া ও মাসাইল ৪র্থ খন্ড – ইসলামিক ফাউন্ডেশন
৪০। ফাত্ওয়া সংজ্ঞা গুরুত্ব ও ফাত্ওয়া দানের যোগ্যতা – ড. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ
৪১। ফিকহ শাস্রের ক্রমবিকাশ – আবু ছাইদ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ
৪২। ফিকহুস সিয়ামঃ সিয়ামের বিধান ও মাসায়েল – মুহাম্মদ নাসীল শাহরুখ
৪৩। ফিকাহুস সুন্নাহ – সাইয়্যেদ সাবেক
৪৪। ফিকাহে হযরত আবু বকর রাঃ – ড. মুহাম্মদ রাওয়াস কালা ‘জী
৪৫। ফিকাহে হযরত ওসমান রাঃ – ড. মুহাম্মদ রাওয়াস কালা ‘জী
৪৬। বিবাহের মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৪৭। মহিলা ফিকাহ ১ম খণ্ড – মুহাম্মদ আতাইয়া খআমইস
৪৭। মহিলা ফিকাহ ২য় খণ্ড – মুহাম্মদ আতাইয়া খআমইস
৪৮। মহিলা সমাবেশে প্রশ্নের জবাব ১ম খণ্ড – দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী
৪৮। মহিলা সমাবেশে প্রশ্নের জবাব ২য় খণ্ড – দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী
৪৯। মহিলাদের তালীমুল মাসায়েল হায়েয ও নিফাস – হামিদা পারভীন
৫০। মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০ টি প্রশ্ন – মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমীন
৫১। মাসায়েলে ইতিকাফ – রাফায়াত কাসেমী
৫২। মাসায়েলে কুরবানি ও আকীকা – মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ আল গালিব
৫৩। মাসায়েলে মাআরিফুল কুরআন – মুহাম্মাদ শফী উসমানী
৫৪। মাসায়েলে শিরক ও বিদআত – রাফায়াত কাসেমী
৫৫। মাসায়েলে হজ্ব ও উমরাহ – সাদেক আহমদ সিদ্দিকী
৫৬। যাকাতের আধুনিক মাসায়েল – আবুল হাসান মোঃ আবদুল্লাহ
৫৭। যাকাতের মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৩৪। যুগ জিজ্ঞাসার জবাব ১ম খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৩৫। যুগ জিজ্ঞাসার জবাব ২য় খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৫৯। রমযান বিষয়ক ফতোয়া – আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান
৬০। রমযানের ৬০ শিক্ষা ৩০ ফতোয়া – পিস পাবলিকেশন্স
৬২। রমযানের বিষয় ভিত্তিক হাদীসঃ শিক্ষা ও মাসায়েল – ইবরাহিম ইবন মুহাম্মদ আল হাকীল
৬৩। রমাযন নির্বাচিত ফাতওয়া – ইবতিসাম আযাদ আবদুর রহমান
৪৮। রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৪৯। রাসায়েল ও মাসায়েল ২য় খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৫০। রাসায়েল ও মাসায়েল ৩য় খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৫১। রাসায়েল ও মাসায়েল ৪র্থ খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৫২। রাসায়েল ও মাসায়েল ৫ম খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৫৩। রাসায়েল ও মাসায়েল ৬ষ্ঠ খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৫৪। রাসায়েল ও মাসায়েল ৭ম খণ্ড — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৬৫। রোমযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল – আব্দুল হামীদ আল ফাইযী
৬৬। রোযার ৭০টি মাসয়ালা- মাসায়েল – মুহাম্মদ ছালেহ আল মুনাজ্জিদ
৬৭। রোযার মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৬৮। শহীদের ফাযায়েল ও মাসায়েল – যুবায়ের আশরাফ উসমানী
৬৯। শারহু মাসাইলিল জাহিলিয়্যাহ – মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহ্হাব
৭০। সহজ ফিকহ শিক্ষা – ড. সালিহ ইবন গানিম আস সাদলান
৭১। সহীহ ফাযায়েলে আমল – আব্দুল্লাহ বিন খালিদ
৭২। সহীহ ফিকাহুস সুন্নাহ – আবু মালিক কামাল
৭৩। সালাতের মাসায়েল – মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৭৪। সালাতুন নাবী ও বিবিধ মাসায়েল – ড. জাকির নায়েক
৭৫। সিয়াম ও রমজানঃ শিক্ষা তাৎপর্য ও মাসায়েল – আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান
৭৬। সিয়াম বিষয়ক নির্বাচিত ফাতওয়া – ইসলাম কিউ. এ
৭৭। সিয়ামঃ সিয়ামের প্রস্তুতি ও মাসায়েল – আবদুস শহীদ নাসিম
৭৮। হজ্জ ও মাসায়েল – আল কারী শাঈদ আহমদ
৭৯। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ ও তার ফিকাহ – ড. হানাফী রাযী
৮০। হানাফী ফেকাহর ইতিহাস ও পরিচয় – মোঃ আব্দুর রঊফ
মাসআলা ও মাসায়েল পরিচিতিঃ মাসআলা ও মাসায়েল (مَسْأَلَ) দুইটি আরবি শব্দ। মাসআলা শব্দের অর্থ, সমস্যা আর মাসায়েল (আরবি; مثيل) শব্দের অর্থ, দৃষ্টান্ত। সাধারণত মুসলিম সমাজে এই শব্দ দুইটির ব্যাবহার ব্যাপক। হাদিসে মাসআলা শব্দের দৃষ্টান্ত পাওয়া যায়,
উবাইদুল্লাহ্ ইব্নু ‘আবদুল্লাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
ইব্নু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, তোমরা কীভাবে আহলে কিতাবদেরকে কোন বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞেস কর? অথচ তোমাদের কিতাব (আল-কুরআন) তাঁর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) – এর উপর এখন অবতীর্ণ হয়েছে, তা তোমরা পড়ছ যা পূত-পবিত্র ও নির্ভেজাল। এ কিতাব তোমাদেরকে জানিয়ে দিচ্ছে, আহলে কিতাবরা আল্লাহ্র কিতাবকে পরিবর্তিত ও বিকৃত করে দিয়েছে। তারা নিজ হাতে কিতাব লিখে তা আল্লাহ্র কিতাব বলে ঘোষণা দিয়েছে, যাতে এর দ্বারা সামান্য সুবিধা লাভ করতে পারে। তোমাদের কাছে যে ইল্ম আছে তা কি তোমাদেরকে তাদের কাছে কোন মাসআলা জিজ্ঞেস করতে নিষেধ করছে না? আল্লাহ্র কসম! আমরা তো তাদের কাউকে দেখিনি কখনো তোমাদের উপর নাযিল করা কিতাব সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করতে। — সহিহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন), হাদিস নং ৭৩৬৩। হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
ফিকাহ পরিচিতঃ ‘ফিক্বহ’ অর্থ বুঝ। পারিভাষিক অর্থে কুরআন ও সুন্নাহর সঠিক বুঝ। আর এ ব্যাপারে ছাহাবায়ে কেরামের বুঝই সর্বাগ্রগণ্য। কারণ তাঁরাই ‘অহি’ নাযিলের প্রত্যক্ষ সাক্ষী এবং রাসূল (ছাঃ) কর্তৃক তার প্রয়োগ ও ব্যাখ্যার যথার্থ অনুসারী ও বর্ণনাকারী। আল্লাহ বলেন, ‘অতএব তাদের প্রত্যেক দলের একটি অংশ কেন বের হয় না, যাতে তারা দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করতে পারে এবং ফিরে এসে নিজ কওমকে (আল্লাহর নাফরমানী হ’তে) সতর্ক করতে পারে, যাতে তারা সাবধান হয়’ (তওবা ৯/১২২)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘আল্লাহ যার কল্যাণ চান, তাকে দ্বীনের বুঝ দান করেন’ (বুখারী হা/৭১; মিশকাত হা/২০০)। তিনি ইবনু আববাস (রাঃ)-এর জন্য দো‘আ করে বলেন, ‘আল্লাহ তুমি তাকে দ্বীনের বুঝ দাও এবং কুরআনের ব্যাখ্যা শিক্ষা দাও’ (বুখারী হা/১৪৩; আহমাদ হা/২৩৯৭; ছহীহাহ হা/২৫৮৯)।
ছাহাবায়ে কেরামের মধ্যে চার খলীফা সহ বিশিষ্ট কয়েকজন ছাহাবী এ ব্যাপারে অগ্রগণ্য ছিলেন এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে তাঁরাই ফৎওয়া দিতেন। অতঃপর তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈদের যুগে এ ব্যাপারে বহু বিদ্বান খ্যাতি লাভ করেছেন। তাঁদের পরে মুজতাহিদ ইমাম ও বিদ্বানগণের মধ্যেও এরূপ রয়েছে।
বস্ত্তত ফিক্বহ বলতে বুঝায় শরী‘আতের বিস্তারিত প্রমাণাদি থেকে শরী‘আতের ব্যবহারিক বিধি-বিধান সম্বন্ধে সঠিক বুঝ হাছিল করা। ফিক্বহ কোন শাস্ত্রের নাম নয়, এটি শরী‘আতের সঠিক বুঝের নাম। প্রসিদ্ধ চার ইমামের কেউ ফিক্বহের নামে কোন পৃথক কিতাব লিখে যাননি। বরং তাঁরা তাঁদের বুঝের আলোকে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ফৎওয়া দিয়ে গেছেন। পরবর্তী কালে তাঁদের অনুসারীগণ তাদের দিকে সম্বন্ধ করে তাঁদের নামে ফিক্বহের কিতাব সমূহ রচনা করেছেন। যারা নির্দিষ্টভাবে কোন একটি মাযহাবের অনুসরণ করেন, তারা সেই মাযহাবের বিগত কিতাব সমূহে লিখিত ক্বিয়াসী ফৎওয়া সমূহের উপরে ক্বিয়াস করে আধুনিক যুগ-জিজ্ঞাসার জবাব দেন। এদেরকে বলা হয় ‘মুজতাহিদ ফিল-মাযহাব’। পক্ষান্তরে আহলেহাদীছ বিদ্বানগণ নির্দিষ্টভাবে বিগত কোন একজন ইমাম বা বিদ্বানের অনুসরণ করেননা, বরং আহলে সুন্নাতের যেকোন বিদ্বানের যে সিদ্ধান্ত কুরআন ও সুন্নাহর সর্বাধিক নিকটবর্তী অথবা ছাহাবায়ে কেরামের বুঝের সর্বাধিক অনুকূলে, তার আলোকে ফৎওয়া দেন। তাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার থাকে কুরআন ও সুন্নাহর যথাযথ অনুসরণ করা। আর এটিই তাদের গৃহীত প্রধান মূলনীতি। এজন্য হাদীছের ছহীহ-যঈফ-মওযূ‘ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেকারণ আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক বলেন, ‘আমার নিকটে সনদ হ’ল দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত। যদি সনদ যাচাই না হ’ত, তাহ’লে যে যা খুশী তাই বলত’ (মুক্বাদ্দামা মুসলিম পৃ. ১৫)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার উপরে ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যারোপ করে, সে জাহান্নামে তার ঠিকানা করে নিল’ (বুখারী হা/৩৪৬১; মিশকাত হা/১৯৮)।
সুতরাং ইমামদের মতামত গ্রহণের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারের মূলনীতি হ’ল, কোনটি কুরআন ও সহীহ হাদিস এবং কোনটি সালাফে ছালেহীনের বুঝের অধিকতর নিকটবর্তী তা নির্ণয় করা। এক্ষেত্রে সত্যকে গ্রহণের জন্য অন্তরকে খোলা রাখতে হবে। আর তাক্বলীদ (অন্ধ অনুসরণ) এবং অতি যুক্তিবাদ থেকে দূরে থাকতে হবে (যুমার ১৭-১৮; ছহীহুল জামে‘ হা/৯৪৮)। সর্বোপরি কুরআন ও সুন্নাহর প্রকৃত মর্মার্থ উদঘাটন করা আল্লাহর বিশেষ রহমতেই সম্ভব। আর আল্লাহ যাকে চান তার রহমতের জন্য খাছ করে নেন (বাক্বারাহ ২/১০৫)
আবার ভিজিট করবেন ধন্যবাদ