তৌহিদ পরিচিত
তৌহিদ কী? (সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা)
তাওহীদ শব্দটি (وحد) ক্রিয়ামূল থেকে উৎপত্তি হয়েছে। এর আভিধানিক অর্থ হলো কোনো জিনিসকে একক হিসেবে নির্ধারণ করা। তৌহিদের বাস্তবায়ন সম্ভব নয় স্রেফ ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ছাড়া—অর্থাৎ নাফী (না-বাচক) ও ইসবাত (হ্যাঁ-বাচক) বাক্যের সমন্বয় ছাড়া তৌহিদ পূর্ণতায় স্থাপিত হয় না।
সহজ উদাহরণ: “আল্লাহ ছাড়া সত্য কোনো মা‘বুদ নেই” — যদি কেউ এ বাক্যটি কেবল শ্বাস-প্রশ্বাসে উচ্চারণ করে কিন্তু অন্তরে অন্যান্য বস্তুকে ইবাদতের উদ্দেশ্যে বজায় রাখে, তাহলে তৌহিদ তার প্রকৃত রূপ পায় না। অপরদিকে, যিনি সকল বাদ-বস্তুকে প্রত্যাখ্যান করে শুধু আল্লাহর উদ্দেশ্যে ইবাদত স্বীকার করেন, তিনি তৌহিদের বাস্তব রূপ প্রতিষ্ঠা করেছেন।
নিফী ও ইসবাত—তৌহিদের বাস্তব উদাহরণ
তৌহিদের বাস্তব রূপ অর্জন করতে দুই প্রকার বাক্যের সমন্বয় প্রয়োজন—নাফী (অস্বীকৃতি) এবং ইসবাত (স্বীকার)।
উদাহরণ: আপনি বললেন, “অমুক ব্যক্তি দাঁড়ানো।” এতে আপনি শুধু বলেন সে দাঁড়ানো আছে—তাতে দাঁড়ানো গুণটির এককরণ হয় না, অন্যরাও একই গুণ ভোগ করতে পারে। কিন্তু যদি বলেন, “যায়েদ ব্যতীত আর কেউ দাঁড়ানো নেই,” তাহলে আপনি যায়েদকে ওই গুণের মাধ্যমে একক করেছেন—এভাবে নাফী ও ইসবাতের সমন্বয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠিত হয়।
তৌহিদের তিন প্রকার
১) توحيد الربوبية / তাওহিদুর রুবুবিয়্যাহ (রুবুবিয়্যায় একত্ব)
এতে আল্লাহকে তাঁর কর্মসমূহ—সৃষ্টি, রিযিক প্রদায়, জীবন-মৃত্যু ইত্যাদিতে একক হিসেবে মেনে নেয়া হয়। নবি(সা.)-এর আগমনের আগে কাফেরগণও অনেক সময় এটিকে স্বীকার করতো (কিন্তু ইলাহীয়তায় স্বীকার করতো না)। কোরআনের বাক্যাবলি উদাহরণরূপ:
وَاللَّهُ الَّذِي خَلَقَكُمْ ثُمَّ رَزَقَكُمْ ثُمَّ يُمِيتُكُمْ ثُمَّ يُحْيِيكُمْ …
“আল্লাহই তোমাদের সৃষ্টি করেছেন, তদুপরি রিযিক দিয়েছেন, মৃত্যুবরণ করান ও পুনরায় জীবিত করেন…” (সূরা রুম : ৪০)।
২) توحيد الألوهية / তাওহিদুল উলুহিয়্যাহ (উলুহিয়্যাহতে একত্ব)
এখানে ইবাদতের ক্ষেত্রে আল্লাহকে একমাত্র উদ্দেশ্য করা হয়—সালাত, নযর-মানত, দান ও অন্যান্য ইবাদত শুধুই আল্লাহর জন্য। কোরআন নির্দেশ করে:
وَاعْبُدُوا اللَّهَ وَلا تُشْرِكُوا بِهِ شَيْئًا
“আর আল্লাহর ইবাদত কর, তাঁর সাথে কাউকে শরিক করো না।” (সূরা নিসা : ৩৬)
৩) توحيد الأسماء والصفاة / তাওহিদুল আসমা ওয়াস সিফাত (নাম ও গুণাবলীতে একত্ব)
এতে আল্লাহর সমস্ত সুন্দর নাম ও গুণাবলিকে যেমন আছে তেমনি হিসেবে স্বীকার করা হয়—কোনো পরিবর্তন, কল্পনা বা মানানসইকরণ ছাড়া। কোরআন নির্দেশ করে:
وَلِلَّهِ الأَسْمَاءُ الْحُسْنَى فَادْعُوهُ بِهَا
“আল্লাহর সুন্দর নাম আছে—তোমরা তাকে সেই নামেই ডেকো।” (সূরা আরাফ : ১৮০)
ও
قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ… (সূরা ইখলাস)
তৌহিদের গুরুত্ব (আক্বীদা ও কালজয়ী প্রভাব)
তৌহিদ মুসলমানদের আকীদার কেন্দ্রবিন্দু। বিশুদ্ধ তৌহিদের অবর্তমানে আমল ও ইবাদত কার্যত অকার্যকর—যেমন প্রাণবিহীন দেহ। কোরআন ও সুন্নাহে বারংবার তাওহিদের প্রতি আহবান করা হয়েছে এবং এটি ছিল নবীদের মূল দাওয়াত। উদাহরণ স্বরূপ:
وَمَا أَرْسَلْنَا مِنْ قَبْلِكَ مِنْ رَسُولٍ إِلاَّ نُوحِي إِلَيْهِ أَنَّهُ لا إِلَهَ إِلاَّ أَنَا فَاعْبُدُونِ
“আমি (প্রভু) প্রতিটি রাসূলকে প্রেরণ করেছি যে, আমি ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই—সুতরাং শুধুই আমাকে ইবাদত করো।” (সূরা আম্বিয়া : ২৫)
রাসুল (সা.)-এর মক্কি জীবনের প্রথম তেরটি বছর তিনি প্রাথমিকভাবে মানুষের কাছে একত্ববাদের বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন; সাহাবাদের মাধ্যমে দাওয়াতের বৈধ পদ্ধতি ও সামাজিক নিয়মনীতিও স্থাপন করা হয়েছে—এটি তৌহিদের গুরুত্বের বাস্তব প্রমাণ।
তৌহিদের ফজিলত, উপকারিতা ও তাৎপর্য
১) হিদায়াত ও নিরাপত্তা
কোরআন বলে— যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের ঈমানকে শিরকের সঙ্গে মিশায়নি, তাদের জন্য নিরাপত্তা ও হেদায়াত রয়েছে।
الَّذِينَ آمَنُوا وَلَمْ يَلْبِسُوا إِيمَانَهُمْ بِظُلْمٍ أُولَئِكَ لَهُمُ الْأَمْنُ وَهُمْ مُهْتَدُونَ
(সূরা আন’আম : আয়াত)
২) আখেরাতে চিরস্থায়ী সুখ ও জান্নাত লাভ
রাসুল (সা.) বর্ণনা করেছেন যে, “যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ উচ্চারণ করবে, আল্লাহ তাঁকে জাহান্নাম থেকে হারাম করবেন।” (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)
৩) ক্ষমা ও অতুল্য দয়া
আল্লাহর কাছে মুক্ত আত্মিক প্রত্যাশা—যে ব্যক্তি আন্তরিকভাবে তওবা ও ইলাহি দোয়া করে, তিনি মহান রহমতের প্রত্যাশা রাখে। আনস ইবনু মালিকের বর্ণিত একটি হাদিসে আল্লাহর বিশাল ক্ষমাশীলতা উল্লেখ আছে—যদি আল্লাহর নিকট সৎভাবে প্রত্যাবর্তন হয়, তাঁর ক্ষমা অপরিসীম। (তিরমিযি এবং অন্যান্য সূত্রে ইঙ্গিত)
৪) জাহান্নাম থেকে মুক্তি
রাসুল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন যে, যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কোন প্রকার শিরক ছাড়াই মৃত্যুবরণ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে; আর যে শিরক রেখে মৃত্যুবরণ করবে, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে। (সহিহ মুসলিম)
উপসংহার
তৌহিদ হচ্ছে ইসলামের মূল আকীদা—একত্ববাদের পরিষ্কার ও অপরিহার্য দাবি। এটি শুধু ভাষাগত স্বীকৃতি নয়; নাফী ও ইসবাতের প্রাসঙ্গিক বাস্তবতা দ্বারা প্রতিপালিত একটি জীবন্ত বিশ্বাস যা ব্যক্তির ইবাদত, নৈতিকতা ও জীবনধারাকে নির্ধারণ করে। বিশুদ্ধ তৌহিদ ছাড়া আমল গ্রহণীয় হয় না—অতএব প্রতিটি মুসলিমের কর্তব্য হলো তৌহিদের উপর স্থিত থাকা, তাওহীদী আকীদা পরিষ্কারভাবে বোঝা ও তা আমলে প্রতিফলিত করা।
📚 তৌহিদ বিষয়ক বইসমূহ
তৌহিদ বিষয়ক বই সরাসরি ডাউনলোড করতে নিচে বইয়ের নামের উপর ☟ ক্লিক করুন।
১। আত তাওহীদঃ চিন্তা ক্ষেত্রে ও জীবনে এর অর্থ ও তাৎপর্য — ডাঃ ইসমাইল রাজী আল ফারুকি
২। আত্তাওহীদ — ড. মোহাম্মাদ শফিউল আলম ভুঁইয়া
৩। আল কুরানের আলোকে শিরক ও তওহীদ — মুহাম্মদ আবদুর রহীম
৪। আল্লাহ আমার প্রভু — সৈয়দ আলী আহসান
৫। আল্লাহ ইচ্ছায় সবকিছু হয় তথ্যটির প্রচলিত ও প্রকৃত ব্যাখ্যা — মোঃ মতিয়ার রহমান
৬। আল্লাহ কি নিরাকার সর্বত্র বিরাজমান — হাফেয মুহাম্মদ আইয়ুব
৭। আল্লাহ কোথায় আছেন — দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী
৮। আল্লাহ কোথায় — মুহম্মদ ইকবাল বিন ফাখরুল
৯। আল্লাহ ক্ষমাশীল — রফিক আহমাদ
১০। আল্লাহ তাআলা কোথায় আছেন — আখতারুজ্জামান মুহাম্মদ সুলাইমান
১১। আল্লাহ তাআলার দশ অসিয়ত — আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান
১২। আল্লাহ তাআলার নান্দনিক নাম ও গুণসমগ্র কিছু আদর্শিক নীতিমালা — মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমীন
১৩। আল্লাহ তায়ালার সাথে মানুষের সম্পর্ক — অধ্যাপক গোলাম আযম
১৪। আল্লাহ তার নুরকে বিকশিত করবেনই — মাসুদা সুলতানা রুমী
১৫। আল্লাহ পাক স্রষ্টা মহান — দেলওয়ার বিন রশিদ
১৬। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন — ড. এ আর খান
১৭। আল্লাহকে ঋণ দান — রফিক আহমাদ
১৮। আল্লাহকে পেতে মাধ্যম গ্রহণ — ইমাম ইবনে তাইমিয়া
১৯। আল্লাহকে সম্মান দেওয়া ও তাকে গালমন্দকারীর বিধান — আব্দুল আযীয আত ত্বারীফি
২০। আল্লাহর অতিথি — নাজমা ফেরদৌসী
২১। আল্লাহর অনেক নাম — হারুন ইয়াহিয়া
২২। আল্লাহর অবস্থান কোথায় — মুহম্মদ ইকবাল বিন ফাখরুল
২৩। আল্লাহর দৃষ্টিতে কে ঈমানদার কে মুশরিক — খন্দকার আবুল খায়ের
২৪। আল্লাহর নাম ও গুনাবলী — আব্দুল হামীদ আল মাদানী
২৫। আল্লাহর পরিচয় — এ.কে.এম. নাজির আহমদ
২৬। আল্লাহর পরিচয় ও মানুষের পরিচয় — শামছুল হক ফরিদপুরী
২৭। আল্লাহর সুন্দর নাম সুমহের ব্যাখ্যা — সাইয়েদ মুহাম্মদ মোস্তফা আল বাকরী
২৮। আল্লাহ্র দৃষ্টিতে কে ইমান্দার কে মুশরিক — খন্দকার আবুল খায়ের
২৯। আশ শিরক — আ.ন.ম. রফীকুর রহমান
৩০। আসমাউল হুসনা — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৩১। ইসলামের দৃষ্টিতে শিরক — আমীন আহসান ইসলাহী
৩২। কিয়ামত দিনের প্রস্ততি — আল্লামা ইবনে হাজার আসকালিনী
৩৩। কিয়ামতের আলামত — আব্দুল্লাহ বিন শাহেদ
৩৪। কিয়ামতের আলামত — আব্দুল্লাহ শাহেদ আল মাদানী
৩৫। কিয়ামতের আলমত — মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৩৬। কিয়ামতের আলামত — হারুন ইয়াহইয়া
৩৭। কিয়ামতের আলামত ও তার বর্ণনাঃ মৃত্যুর পর অন্নত যে জীবন — ইকবাল কিলানী
৩৮। কিয়ামতের ছোটবড় নিদর্শন সমূহ — মোস্তাফিজুর রহমান
৩৯। কিয়ামতের পরীক্ষা — মোহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবী
৪০। কিয়ামতের বর্ণনা — মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৪১। কিয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর — আব্দুল মালেক আলি আল কুলাইব
৪২। কুরআন কিয়ামত পরকাল — মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন
৪৩। কুরআন কোয়াসার শিঙ্গায় ফুৎকার — মুহাম্মাদ আনোয়ার হুসাইন
৪৪। কুরআন মহাবিশ্ব মহাধ্বংস — মুহাম্মাদ আনোয়ার হুসাইন
৪৫। কুরআন মহাবিশ্ব মূলতত্ত্ব — মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন
৪৬। কুরআনে আঁকা আখিরাতের ছবি — এ. বি. এম. এ. খালেক মজুমদার
৪৭। কুরআনে কিয়ামত ও শেষ বিচার এবং জান্নাত ও জাহান্নামের চিত্র — মুহাম্মদ শামসুল হক চৌধুরী
৪৮। কালিমাতুশ শাহাদাহ — গাজী মুহাম্মদ তানজীল
৪৯। কালিমার মর্মকথা — আকরামুজ্জামান বিন আব্দুস সালাম
৫০। কালেমা তাইয়েবাঃ একটি জীবন আদর্শের দাওয়াত — মুহাম্মদ আজিজুর রহমান খান
৫১। কালেমা তাইয়েবা বনাম কালেমা খাবিছা — আহমদ খোদা বখশ
৫২। কালেমা তাইয়্যেবা — মুহাম্মদ নাসীন শাহরুখ
৫৩। কালেমা ত্যাইয়েবা — মুহাম্মদ আবদুর রহীম
৫৪। কালেমা ত্যাইয়েবা — মুহাম্মদ আব্দুল্লাহহেল কাফী
৫৫। কালেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ — আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায
৫৬। কালেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর অর্থ শর্তসমূহ এবং ব্যাক্তি ও সমাজ জীবনে তার প্রভাব — ড. সালেহ বিন ফাওযান
৫৭। কালেমা শাহাদাতের হাকীকত — আতিয়্যা মোহাম্মদ সাঈদ
৫৮। কালেমার মর্মকথা — মুহাম্মদ মতিউল ইসলাম বিন আলি আহমাদ
৫৯। কালেমারর হাকিকত — খন্দকার আবুল খায়ের
৬০। কিতাবুত তাওহিদ ও এর ব্যাখ্যা — মুহাম্মদ বিন সুলাইমান আত তামীমী
৬১। কিতাবুত তাওহীদ — মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াব
৬২। কিতাবুত তাওহীদের ব্যাখ্যা — সালেহ বিন আব্দুল আযীয
৬৩। কিভাবে তাওহীদের দিশা পেলাম — মুহাম্মদ বিন জামীল যায়নু
৬৪। চারটি নীতি — মুহাম্মাদ ইবন আবদুল ওয়াহহাব
৬৫। তাওহিদের মর্মকথা — আবদুর রহমান বিন নাসের আস সা দী
৬৬। তাওহীদ — আব্দুল হামীদ আল ফাইযী
৬৭। তাওহীদ এবং কালিমা তাইয়িবার তাৎপর্য — অনুবাদ আবুল কালাম আযাদ
৬৮। তাওহীদ এবং শিরক — আবুল কালাম আযাদ
৬৯। তাওহীদ ও আকাইদ — সানাউল্লাহ নজির আহমদ ও ইকবাল হোছেন মাছুম
৭০। তাওহীদ ও ঈমান অধ্যায় — মুহাম্মদ ইবন ইবরাহীম আত-তুআইজিরী
৭১। তাওহীদ ও তার প্রমাণাদি আকীদার ব্যাপারে ৫০ টি প্রশ্নোত্তর — মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব
৭২। তাওহীদ কৌমুদি — আব্দুল হামীদ ফাইযী আল মাদানী
৭৩। তাওহীদ জিজ্ঞাসা জবাব ১ম খণ্ড — কাজী মুহাম্মদ ইবরাহীম
৭৪। তাওহীদ পরিচিতি — ড. সালেহ ইবন ফাওযান আল ফাওযান
৭৫। তাওহীদ রেসালাত ও আখিরাত — সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী
৭৬। তাওহীদ শির্ক তিন তাকভীর — অধ্যাপক গোলাম আযম
৭৭। তাওহীদের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় — অনুবাদ মুহাম্মদ শামাউন আলি
৭৮। তাওহীদের কালেমাঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ — ড. আব্দুর রাযযাক
৭৯। তাওহীদের ত্বত্ত্বকথা — মুহাম্মদ আবদুর রহীম
৮০। তাওহীদের বিশ্বাস — মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব
৮১। তাওহীদের মর্মকথা — আব্দুর রহমান বিন নাসের সাদী
৮২। তাওহীদের মাসায়েল — মুহাম্মদ ইকবাল কিলানী
৮৩। তাওহীদের মূল নীতিমালা — ড. আবু আমিনাহ বেলাল ফিলিপস
৮৪। তাওহীদের সরল ব্যাখ্যা — মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
৮৫। তাওহীদের হাকীকত — কাউসর বিন খালিদ
৮৬। তাগুত ১ম খণ্ড — আবু মুসয়াব
৮৭। তোমার রব কে — মুহাম্মদ ইবন আহমদ ইবন মুহাম্মদ আল আম্মারী
৮৮। প্রশ্নোত্তরে তাওহীদ — ড. ইবরাহিম ইবন সালেহ আল খুদ্বায়রী
৮৯। প্রশ্নোত্তরে সহজ তাওহীদ শিক্ষাঃ চার ইমামের আকীদা অবলম্বনে — বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম
৯০। বড় শিরক কি ও কত প্রকার — মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ
৯১। বিভিন্ন ধর্মে আল্লাহ সম্পর্কে ধারণা — ডা. জাকির নায়েক
৯২। ভ্রান্ত তাবিজ কবচ — মোহাম্মদ বিন সোলায়মান আল মোফাদ্দা
৯৩। মহান আল্লাহর নাম ও গুণাবলী — আব্দুল হামীদ ফাইযী
৯৪। মহান আল্লাহর মা’রিফাত — হারুন ইয়াহিয়া
৯৫। মহান স্রষ্টার একত্ববাদ ও আধুনিক বিজ্ঞান — মোঃ ওসমান গণি
৯৬। মুখতাসারুল ফিকহিল ইসলামীঃ তাওহীদ ও ঈমান — মুহাম্মদ বিন ইবরাহীম বিন আব্দুল্লাহ আত তুআইজিরী
৯৭। যুক্তির কষ্টিপাথরে আল্লাহ্র অস্তিত্ব — খন্দকার আবুল খায়ের
৯৮। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ — আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায
৯৯। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর অর্থ — ডাঃ সালেহ বিন ফাওযান
১০০। শিরক — ড. মোঃ সেলিম রেজা
১০১। শিরক কি ও কেন ২য় খণ্ড — ড. মুহাম্মদ মুযাম্মিল আলি
১০২। শিরক বিহীন ঈমানের মর্যাদা — মোহাম্মদ সিফাত হাসান
১০৩। শিরকের বাহন — ড. ইব্রাহিম বিন মুহাম্মদ আল বুরাইকান
১০৪। শিরকের বেড়াজালে উম্মত বেসামাল — নুরজাহান বিনতে আব্দুল মজিদ
১০৫। শিরকের শিকড় পৌঁছে গেছে বহুদুর — মাসুদা সুলতানা রুমী
১০৬। সরল তাওহিদ — আব্দুল্লাহ বিন আহমাদ
১০৭। স্রষ্টা ও ধর্ম সত্যের সন্ধানে — মাহমুদ আব্দুল্লাহ মাহী
১০৮। স্রষ্টার সন্ধানে — মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
১০৯। স্রষ্টার সৃষ্টি অপার বিস্ময় — আই. সি.এস পাবলিকেশন্স
আবার ভিজিট করবেন !!! ধন্যবাদ