৫। ইসলাম ও নারী
৬। ইসলাম ও সামাজিক সুবিচার
১০। ইসলামে প্রশিক্ষণ পদ্ধতি
১১। ইসলামের স্বর্ণযুগে সামাজিক ন্যায়নীতি
১৩। জিহাদ
১৭। মুজাহিদের আযান
১৮। ফী যিলালিল কোরআন
লেখক পরিচিতি
প্রাথমিক জীবনঃ
সাইয়েদ কুতুব ১৯০৬ সালের ৯ অক্টোবর মিসরের উসইউত জিলার মুশা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার মূল নাম হল সাইয়েদ; কুতুব তার বংশীয় উপাধি।। তার পিতা হাজী ইবরাহীম কুতুব ও মাতা ফাতিমা হোসাইন উসমান। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাইয়েদ কুতুবের শিক্ষা শুরু হয়। মায়ের ইচ্ছানুসারে তিনি শৈশবেই কুরআন হেফয করেন। সাইয়েদ তাজহিযিয়াতু দারুল উলুম মাদ্রাসায় শিক্ষা সমাপ্ত করে কায়রোর বিখ্যাত মাদ্রাসা দারুল উলুম থেকে বি.এ. ডিগ্রি লাভ করেন।
কর্মজীবনঃ
১৯৩৩ সালে তাজহিযিয়াতু দারুল উলুম মাদ্রাসায় অধ্যাপক নিযুক্ত হন। কিছুকাল অধ্যাপনা করার পর তিনি শিক্ষা মন্ত্রোণালয়ের অধীনে স্কুল ইন্সপেক্টর নিযুক্ত হন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেই তাকে আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতি পড়ার জন্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়। তিনি দু’বছরের কোর্স শেষ করে বিদেশ থেকে দেশে ফিরে আসেন।
১৯৫৪ সালে ইখওয়ান পরিচালিত সাময়িকী-“ইখওয়ানুল মুসলিমুন”- এর সম্পাদক নির্বাচিত হন। ছ’মাস পরই কর্নেল নাসেরের সরকার পত্রিকাটি বন্ধ করে দেন। কারণ, ঐ বছর মিসর সরকার ব্রিটিশের সাথে নতুন করে যে চুক্তিপত্র সম্পাদন করেন, পত্রিকাটি তার সমালোচনা করে। পত্রিকা বন্ধ করে দেয়ার পর নাসের সরকার এ দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন। একটি হত্যা ষড়যন্ত্র মামলার অভিযোগে ইখওয়ানুল মুসলিমুন দলকে বেআইনি ঘোষণা করে দলের নেতাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ইখওয়ান নেতাদের মধ্যে সাইয়েদ কুতুবও ছিলেন। তাকে মিসরের বিভিন্ন জেলে রাখা হয়। গ্রেফতারের সময় তিনি ভীষণভাবে জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন। সামরিক অফিসার তাকে সে অবস্থায় গ্রেফতার করেন।
১৯৬৪ সালের মাঝামাঝি ইরাকের প্রেসিডেন্ট আবদুস সালাম আরিফ মিসর যান। তিনি সাইয়েদ কুতুবের মুক্তির সুপারিশ করায় কর্নেল নাসের তাকে মুক্তি দিয়ে তারই বাসভবনে অন্তরীণাবদ্ধ করেন। এক বছর যেতে না যেতেই তাকে আবার বলপূর্বক ক্ষমতা দখলের চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। অথচ তিনি তখনও পুলিশের কড়া পাহারাধীন ছিলেন। ১৯৬৫ সালে কর্নেল নাসের মস্কো সফরে থাকাকালীন এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেন যে, ইখওয়ানুল মুসলিমুন তাকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করেছিল। এবং এরপর মিসরে ইখওয়ান নেতা ও কর্মীদের ব্যাপক ধরপকড় শুরু হয়। সাইয়েদ কুতুব ও অন্যান্য আসামীগণ ১৯৬৬ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে বিচার চলাকালে ট্রাইবুনালের সামনে প্রকাশ করেন যে, অপরাধ স্বীকার করার জন্যে তাদের উপর অমানুষিক দৈহিক নির্যাতন চালানো হয়। কিছুকাল পর বিশেষ সামরিক আদালতে তাদের বিচার শুরু হয়। প্রথমত ঘোষণা করা হয় যে, টেলিভিশনে ঐ বিচারানুষ্টানের দৃশ্য প্রচার করা হবে। কিন্তু অভিযুক্ত ব্যক্তিগণ অপরাধ স্বীকার করতে অস্বীকার এবং তাদের প্রতি দৈহিক নির্যাতনের বিবরণ প্রকাশ করায় টেলিভিশন বন্ধ করে দেয়া হয়। তারপর রুদ্ধদার কক্ষে বিচার চলতে থাকে। আসামীদের পক্ষে কোন উকিল ছিল না। অন্য দেশ থেকে আইনজীবীগণ আসামী পক্ষ সমর্থনের আবেদন করেন। কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। ফরাসী বার এসোসিয়েনের ভূতপূর্ব সভাপতি উইলিয়াম থরপ (Thorp) ও মরোক্কোর দু’জন আইনজীবী আসামী পক্ষ সমর্থনের জন্য রীতিমত আবেদন করেন। কিন্তু তা না মঞ্জুর করা হয়। সুদানের দু’জন আইনজীবী কায়রো পৌছে তথাকার বার এসোসিয়েশনে নাম রেজিষ্ট্রী করে আদালতে হাযির হন। পুলিশ তাদের আদালত থেকে বের করে দেয় এবং মিসর ত্যাগ করতে বাধ্য করে। ইংরেজি ১৯৬৬ সালের আগস্ট মাসে সাইয়েদ কুতুব ও তার দু’জন সাথীকে সামরিক ট্রাইবুনালের পক্ষ থেকে মৃত্যুদন্ডাদেশ শুনানো হয়। ২৫শে আগস্ট, ১৯৬৬ সালে ঐ দন্ডদেশ কার্যকর করা হয়।
সাইয়েদ কুতুব ছিলেন মিসরের প্রখ্যাত আলেম ও সাহিত্যকদের অন্যতম। ছোটদের জন্যে আকর্ষণীয় ভাষায় নবীদের কাহিনী লিখে তার সাহিত্যক জীবনের সূচনা।
আবার ভিজিট করবেন !!! ধন্যবাদ
৫। ইসলাম ও নারী
৬। ইসলাম ও সামাজিক সুবিচার
১০। ইসলামে প্রশিক্ষণ পদ্ধতি
১১। ইসলামের স্বর্ণযুগে সামাজিক ন্যায়নীতি
৬। ইসলাম ও সামাজিক সুবিচার
১০। ইসলামে প্রশিক্ষণ পদ্ধতি
১১। ইসলামের স্বর্ণযুগে সামাজিক ন্যায়নীতি
১৩। জিহাদ
১৭। মুজাহিদের আযান
১৮। ফী যিলালিল কোরআন
লেখক পরিচিতি
প্রাথমিক জীবনঃ
সাইয়েদ কুতুব ১৯০৬ সালের ৯ অক্টোবর মিসরের উসইউত জিলার মুশা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার মূল নাম হল সাইয়েদ; কুতুব তার বংশীয় উপাধি।। তার পিতা হাজী ইবরাহীম কুতুব ও মাতা ফাতিমা হোসাইন উসমান। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাইয়েদ কুতুবের শিক্ষা শুরু হয়। মায়ের ইচ্ছানুসারে তিনি শৈশবেই কুরআন হেফয করেন। সাইয়েদ তাজহিযিয়াতু দারুল উলুম মাদ্রাসায় শিক্ষা সমাপ্ত করে কায়রোর বিখ্যাত মাদ্রাসা দারুল উলুম থেকে বি.এ. ডিগ্রি লাভ করেন।
গ্রেফতারকৃত ইখওয়ান নেতাদের মধ্যে সাইয়েদ কুতুবও ছিলেন। তাকে মিসরের বিভিন্ন জেলে রাখা হয়। গ্রেফতারের সময় তিনি ভীষণভাবে জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন। সামরিক অফিসার তাকে সে অবস্থায় গ্রেফতার করেন।
১৯৬৪ সালের মাঝামাঝি ইরাকের প্রেসিডেন্ট আবদুস সালাম আরিফ মিসর যান। তিনি সাইয়েদ কুতুবের মুক্তির সুপারিশ করায় কর্নেল নাসের তাকে মুক্তি দিয়ে তারই বাসভবনে অন্তরীণাবদ্ধ করেন। এক বছর যেতে না যেতেই তাকে আবার বলপূর্বক ক্ষমতা দখলের চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। অথচ তিনি তখনও পুলিশের কড়া পাহারাধীন ছিলেন। ১৯৬৫ সালে কর্নেল নাসের মস্কো সফরে থাকাকালীন এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেন যে, ইখওয়ানুল মুসলিমুন তাকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করেছিল। এবং এরপর মিসরে ইখওয়ান নেতা ও কর্মীদের ব্যাপক ধরপকড় শুরু হয়। সাইয়েদ কুতুব ও অন্যান্য আসামীগণ ১৯৬৬ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে বিচার চলাকালে ট্রাইবুনালের সামনে প্রকাশ করেন যে, অপরাধ স্বীকার করার জন্যে তাদের উপর অমানুষিক দৈহিক নির্যাতন চালানো হয়। কিছুকাল পর বিশেষ সামরিক আদালতে তাদের বিচার শুরু হয়। প্রথমত ঘোষণা করা হয় যে, টেলিভিশনে ঐ বিচারানুষ্টানের দৃশ্য প্রচার করা হবে। কিন্তু অভিযুক্ত ব্যক্তিগণ অপরাধ স্বীকার করতে অস্বীকার এবং তাদের প্রতি দৈহিক নির্যাতনের বিবরণ প্রকাশ করায় টেলিভিশন বন্ধ করে দেয়া হয়। তারপর রুদ্ধদার কক্ষে বিচার চলতে থাকে। আসামীদের পক্ষে কোন উকিল ছিল না। অন্য দেশ থেকে আইনজীবীগণ আসামী পক্ষ সমর্থনের আবেদন করেন। কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। ফরাসী বার এসোসিয়েনের ভূতপূর্ব সভাপতি উইলিয়াম থরপ (Thorp) ও মরোক্কোর দু’জন আইনজীবী আসামী পক্ষ সমর্থনের জন্য রীতিমত আবেদন করেন। কিন্তু তা না মঞ্জুর করা হয়। সুদানের দু’জন আইনজীবী কায়রো পৌছে তথাকার বার এসোসিয়েশনে নাম রেজিষ্ট্রী করে আদালতে হাযির হন। পুলিশ তাদের আদালত থেকে বের করে দেয় এবং মিসর ত্যাগ করতে বাধ্য করে। ইংরেজি ১৯৬৬ সালের আগস্ট মাসে সাইয়েদ কুতুব ও তার দু’জন সাথীকে সামরিক ট্রাইবুনালের পক্ষ থেকে মৃত্যুদন্ডাদেশ শুনানো হয়। ২৫শে আগস্ট, ১৯৬৬ সালে ঐ দন্ডদেশ কার্যকর করা হয়।
সাইয়েদ কুতুব ছিলেন মিসরের প্রখ্যাত আলেম ও সাহিত্যকদের অন্যতম। ছোটদের জন্যে আকর্ষণীয় ভাষায় নবীদের কাহিনী লিখে তার সাহিত্যক জীবনের সূচনা।
কর্মজীবনঃ
১৯৩৩ সালে তাজহিযিয়াতু দারুল উলুম মাদ্রাসায় অধ্যাপক নিযুক্ত হন। কিছুকাল অধ্যাপনা করার পর তিনি শিক্ষা মন্ত্রোণালয়ের অধীনে স্কুল ইন্সপেক্টর নিযুক্ত হন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেই তাকে আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতি পড়ার জন্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়। তিনি দু’বছরের কোর্স শেষ করে বিদেশ থেকে দেশে ফিরে আসেন।
১৯৫৪ সালে ইখওয়ান পরিচালিত সাময়িকী-“ইখওয়ানুল মুসলিমুন”- এর সম্পাদক নির্বাচিত হন। ছ’মাস পরই কর্নেল নাসেরের সরকার পত্রিকাটি বন্ধ করে দেন। কারণ, ঐ বছর মিসর সরকার ব্রিটিশের সাথে নতুন করে যে চুক্তিপত্র সম্পাদন করেন, পত্রিকাটি তার সমালোচনা করে। পত্রিকা বন্ধ করে দেয়ার পর নাসের সরকার এ দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন। একটি হত্যা ষড়যন্ত্র মামলার অভিযোগে ইখওয়ানুল মুসলিমুন দলকে বেআইনি ঘোষণা করে দলের নেতাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতারকৃত ইখওয়ান নেতাদের মধ্যে সাইয়েদ কুতুবও ছিলেন। তাকে মিসরের বিভিন্ন জেলে রাখা হয়। গ্রেফতারের সময় তিনি ভীষণভাবে জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন। সামরিক অফিসার তাকে সে অবস্থায় গ্রেফতার করেন।
১৯৬৪ সালের মাঝামাঝি ইরাকের প্রেসিডেন্ট আবদুস সালাম আরিফ মিসর যান। তিনি সাইয়েদ কুতুবের মুক্তির সুপারিশ করায় কর্নেল নাসের তাকে মুক্তি দিয়ে তারই বাসভবনে অন্তরীণাবদ্ধ করেন। এক বছর যেতে না যেতেই তাকে আবার বলপূর্বক ক্ষমতা দখলের চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। অথচ তিনি তখনও পুলিশের কড়া পাহারাধীন ছিলেন। ১৯৬৫ সালে কর্নেল নাসের মস্কো সফরে থাকাকালীন এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেন যে, ইখওয়ানুল মুসলিমুন তাকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করেছিল। এবং এরপর মিসরে ইখওয়ান নেতা ও কর্মীদের ব্যাপক ধরপকড় শুরু হয়। সাইয়েদ কুতুব ও অন্যান্য আসামীগণ ১৯৬৬ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে বিচার চলাকালে ট্রাইবুনালের সামনে প্রকাশ করেন যে, অপরাধ স্বীকার করার জন্যে তাদের উপর অমানুষিক দৈহিক নির্যাতন চালানো হয়। কিছুকাল পর বিশেষ সামরিক আদালতে তাদের বিচার শুরু হয়। প্রথমত ঘোষণা করা হয় যে, টেলিভিশনে ঐ বিচারানুষ্টানের দৃশ্য প্রচার করা হবে। কিন্তু অভিযুক্ত ব্যক্তিগণ অপরাধ স্বীকার করতে অস্বীকার এবং তাদের প্রতি দৈহিক নির্যাতনের বিবরণ প্রকাশ করায় টেলিভিশন বন্ধ করে দেয়া হয়। তারপর রুদ্ধদার কক্ষে বিচার চলতে থাকে। আসামীদের পক্ষে কোন উকিল ছিল না। অন্য দেশ থেকে আইনজীবীগণ আসামী পক্ষ সমর্থনের আবেদন করেন। কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। ফরাসী বার এসোসিয়েনের ভূতপূর্ব সভাপতি উইলিয়াম থরপ (Thorp) ও মরোক্কোর দু’জন আইনজীবী আসামী পক্ষ সমর্থনের জন্য রীতিমত আবেদন করেন। কিন্তু তা না মঞ্জুর করা হয়। সুদানের দু’জন আইনজীবী কায়রো পৌছে তথাকার বার এসোসিয়েশনে নাম রেজিষ্ট্রী করে আদালতে হাযির হন। পুলিশ তাদের আদালত থেকে বের করে দেয় এবং মিসর ত্যাগ করতে বাধ্য করে। ইংরেজি ১৯৬৬ সালের আগস্ট মাসে সাইয়েদ কুতুব ও তার দু’জন সাথীকে সামরিক ট্রাইবুনালের পক্ষ থেকে মৃত্যুদন্ডাদেশ শুনানো হয়। ২৫শে আগস্ট, ১৯৬৬ সালে ঐ দন্ডদেশ কার্যকর করা হয়।
সাইয়েদ কুতুব ছিলেন মিসরের প্রখ্যাত আলেম ও সাহিত্যকদের অন্যতম। ছোটদের জন্যে আকর্ষণীয় ভাষায় নবীদের কাহিনী লিখে তার সাহিত্যক জীবনের সূচনা।
আবার ভিজিট করবেন !!! ধন্যবাদ
আজ আমরা মুসলমান বলি কিন্তু আমরা আমাদের দিনসম্পর্কে যা জানি সেটা শুধু মসজিদ মাদ্রসা আর খনকার মধ্যে সিমাবদ্ধ করে ফেলেছি কারন ইসলাম সম্পর্কে যা জানি তা অমুসলিমদের লেখা বিক্রিত ইতিহাস আর যুগেযুগে যারা মুসলমানদের এই অন্ধকার থেকে ফিরিয়ে আনতে যেসকল মনিষি তাদের জানমাল আল্লার রাস্তায় কুরবান করে গেছেন সাইয়্যেদ কুতব সহিদ এমনি একনাম, বাতিলের এমনই এক আতংক,ইসলামী আন্দলনের হারিয়ে যাওয়া এমনি এক উজ্জল নক্ষত্রের নাম .http://islamicboisomahar.blogspot.com/2017/04/blog-post.html?m=1 এই সমস্ত মনিষিদের বইগুলো আমাদের জন্য আমাদের মুসলমানদের জন্য এক অকল্পনিয় আল্লার নিয়ামত......
উত্তর দিনমুছুনজাজাকাল্লাহু খাইয়ের এই বিরাট খেদমত করার জন্য
উত্তর দিনমুছুনবইগুলো পড়ে আমি খুবই উপকৃত হয়েছি আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ আল্লাহ আপনাদের উত্তম প্রতিদান দান করুক
উত্তর দিনমুছুনআল্লাহুম্মা আমীন
আলহামদুল্লিাহ ! আল্লাহ তায়ালা ভাই কে জান্নাতুল ফিরদাউসের উচ্চ মাকাম দান করুক । এই বিরাট খেদমত ভুলবার নয়
উত্তর দিনমুছুনযুগেযুগে মুসলমানদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে যেসকল ইসলামী যোদ্ধা জীবনের শেষদিন পর্যন্ত সংগ্রাম করে গেছেন সাইয়্যেদ কুতুব তেমনই এক যোদ্ধার নাম। তার ক্ষুরধার লেখনী মুমিনের ঈমানী শক্তিকে জাগ্রত করে তাকে দ্বীনের পথে চলতে উৎসাহিত করবে। আল্লাহ তাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন এবং ইসলামিক বই সমাহার কর্তৃপক্ষকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দান করুন।আমিন।
উত্তর দিনমুছুনইমাম গাজ্জালীর
উত্তর দিনমুছুনমুরশিদে আমিন
বইয়ের pdf দিলে উপকৃত হতাম।
Rasular siyasittar hadis sara
মুছুনaro 44 khanna hadisar kitab aca
sa golu ling a dila muslim jati opukrito hoba.
আল্লাহ তাআলা উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুক আমিন
উত্তর দিনমুছুনজাজাকল্লাহ খাইরান এত সুন্দর উপস্থাপনার জন্য
উত্তর দিনমুছুননঈম সিদ্দিকী সাহেবের বই চাই।
উত্তর দিনমুছুনসাদরুদ্দিন ইসলাহী সাহেবের বই পেলে উপকৃত হতাম।
উত্তর দিনমুছুনখুব ভাল একটা উদ্যোগ।
উত্তর দিনমুছুনজাজাকাল্লাহ খাইরান।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
মুছুনজাযাকাল্লাহু খায়ের।
উত্তর দিনমুছুনমন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
মুছুন